বাংলাদেশের রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার
ঢাকা, ২৮ মার্চ ২০২৫:
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থনীতিবিদদের মতে, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং আমদানি ব্যয় হ্রাসের কারণে রিজার্ভে এই ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।
রিজার্ভ বৃদ্ধির কারণ
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, রিজার্ভ বৃদ্ধির কয়েকটি প্রধান কারণ রয়েছে—
- রেমিট্যান্স বৃদ্ধি: ফেব্রুয়ারি মাসে প্রায় ২.৫৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের মাসগুলোর তুলনায় বেশি।
- রপ্তানি আয় বৃদ্ধি: ফেব্রুয়ারিতে দেশের রপ্তানি আয় প্রায় ৩.৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২.৭৭% বেশি।
- আইএমএফ ঋণ সহায়তা: আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) থেকে বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি কিস্তিতে ঋণ পেয়েছে, যা রিজার্ভ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
- ব্যয় নিয়ন্ত্রণ: সরকারের কৃচ্ছ্রসাধনের ফলে আমদানি ব্যয় কিছুটা কমানো সম্ভব হয়েছে, যা রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।
বর্তমান রিজার্ভের অবস্থা
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, গ্রস রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার, তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (IMF) হিসাব অনুযায়ী নিট রিজার্ভ ১৫ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। আইএমএফ-এর বিপিএম৬ (BPM6) মানদণ্ড অনুসারে রিজার্ভের হিসাব করতে হয়, যা কিছুটা কম দেখায় কারণ এতে স্বল্পমেয়াদী দায় বাদ দেওয়া হয়, kalbela.com & banglatribune.com।
অর্থনীতির জন্য এর প্রভাব
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রিজার্ভ বৃদ্ধির ফলে—
- আমদানি ব্যয় নির্বাহে সরকার ও ব্যবসায়ীরা কিছুটা স্বস্তি পাবে।
- বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল হতে পারে।
- বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে।
তবে অর্থনীতিবিদরা সতর্ক করে বলছেন যে, দীর্ঘমেয়াদে রিজার্ভ ধরে রাখতে হলে রপ্তানি খাতের বিকাশ এবং বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা জরুরি।
সঠিক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার বিজনেসের সফলতা নিশ্চিত করুন!
আমরা দিচ্ছি আনলিমিটেড ফেসবুক অ্যাড ক্রেডিট, গ্যারান্টেড SEO র্যাঙ্কিং, এবং প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট – সবকিছু একসাথে MahbubOsmane.com-এ!
✅ ১৪+ বছরের অভিজ্ঞতা
✅ ৮০০+ সন্তুষ্ট ক্লায়েন্ট
✅ প্রমাণিত ফলাফল, সর্বোচ্চ ROI
📩 আজই যোগাযোগ করুন এবং আপনার ব্যবসার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিন!
🌍 ভিজিট করুন: MahbubOsmane.com