
প্রকাশিত: ২২ মে ২০২৫
পরিপূর্ণ নিউজ ডেস্ক | www.poripurno.com
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইউটিউবারদের তালিকায় যিনি শীর্ষে অবস্থান করছেন, তিনি হলেন জিমি ডোনাল্ডসন, যাকে আমরা অধিক পরিচিত তার ইউটিউব নাম মিস্টার বিস্ট হিসেবে। সম্প্রতি তিনি নতুন এক মাইলফলক স্পর্শ করেছেন—তার ইউটিউব চ্যানেল এখন ৩৯৭ মিলিয়ন, অর্থাৎ প্রায় ৪০ কোটি সাবস্ক্রাইবার অতিক্রম করেছে। শুধু তাই নয়, ২০২৫ সালের শুরুর দিকেই তার মোট সম্পদের পরিমাণ এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যার ফলে তিনি এখন অফিসিয়ালি একজন বিলিয়নিয়ার। কম বয়সে বিলিয়নিয়ার হওয়ার দিক দিয়ে তিনি এখন বিশ্বের অষ্টম সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ার।
কনটেন্ট বানিয়ে সমাজসেবা
মিস্টার বিস্ট মূলত তার চমকপ্রদ ও হৃদয়ছোঁয়া কনটেন্টের জন্য পরিচিত। তিনি প্রায়শই ভিডিওর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পুরস্কার দেন, দান করেন কিংবা মানুষের জীবন পরিবর্তনে সহায়তা করেন। তবে ২০২৩ সালে তিনি এমন একটি কনটেন্টের কারণে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়েন যেখানে তিনি ১০০০ জন অন্ধ ব্যক্তির চোখের অস্ত্রোপচারের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছিলেন। ভিডিওটি ভাইরাল হলেও কিছু মানুষ অভিযোগ তোলে—তিনি দানের মাধ্যমেও লাভবান হওয়ার চেষ্টা করছেন।
Increase Your Business with Expert Digital Solutions!
Get Unlimited Facebook Ad Credit, Guaranteed SEO Rankings, & Professional Web Development – all under one roof at MahbubOsmane.com!
14+ Years of Experience – Guaranteed SEO Rankings
800+ Satisfied Clients – Unlimited Facebook Ad Credit
Proven Results, Maximum ROI – Professional Web Development
Contact us ( +8801716988953 WhatsApp ) today and take your business to the next level! Visit: MahbubOsmane.com
সমালোচনার জবাব ও অঙ্গীকার
এই সমালোচনার জবাবে মিস্টার বিস্ট তার অবস্থান পরিষ্কার করেন এবং মানবিকতার এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। তিনি বলেন:
“আমি কথা দিচ্ছি, মৃত্যুর আগে আমার সব সম্পদ দান করে দিয়ে যাব। একটা পয়সাও বাকি রাখব না।”
এই ঘোষণা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন তোলে এবং অনেকেই তাকে “আধুনিক যুগের ফিলানথ্রপিস্ট” হিসেবে আখ্যা দেন।
কীভাবে তিনি ইউটিউব থেকে বিলিয়ন ডলার কামালেন?
মিস্টার বিস্টের আয়ের উৎস শুধুমাত্র ইউটিউব নয়। তিনি একাধিক বিজনেস চালান, যার মধ্যে রয়েছে তার চেইন ফাস্ট ফুড ব্র্যান্ড MrBeast Burger, চকলেট ব্র্যান্ড Feastables, এবং ব্র্যান্ড পার্টনারশিপ ও স্পন্সরশিপ। এছাড়াও তার ভিডিওগুলোতে গড়ে প্রতি মাসে শত কোটি ভিউ হয়, যা থেকেই আসে বিপুল অংকের বিজ্ঞাপনী আয়।
শেষ কথা
মিস্টার বিস্ট প্রমাণ করেছেন যে ইউটিউব কেবল বিনোদনের একটি মাধ্যম নয়—সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি, মেধা এবং মানবিক মনোভাব থাকলে এটিকে একটি শক্তিশালী সামাজিক পরিবর্তনের প্ল্যাটফর্মে পরিণত করা সম্ভব। বিতর্ক থাকলেও, তিনি নিজেই বলেছেন—সব শেষে তিনি রেখে যাবেন দান ও দয়ালুতার স্মৃতি, সম্পদের নয়।
পাঠকদের মতামত জানান: আপনি কি মনে করেন দান করে কনটেন্ট বানানো ঠিক? নিচে কমেন্টে আপনার মতামত জানান!
Do you still have questions? Or would you like us to give you a call?
Call us at wa.me/+966549485900 or wa.me/+8801716988953 to get a free consultancy from our expert or you can directly email us at hi@mahbubosmane.com We would be happy to answer you.